স্টাফ রিপোর্টার ॥ দু’দিনের গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ধুলাবালির যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পেলেও বিপাকে পড়েছে নগরবাসী। রাতে বৃষ্টি থেমে গেলেও সকাল থেকে আবার শুরু হয়। এতে প্রথমেই বিপাকে পড়ে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা। ছাতা আর রেইনকোট নিয়ে প্রস্তুত ছিলেন না অনেকেই। এছাড়া এতো সকালে প্রয়োজনের তুলনায় পরিবহনও ছিল কম। অনেক কষ্ট করেই পৌঁছাতে হয়েছে নিজ নিজ বিদ্যাপীঠে ও কর্মস্থলে।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দুর্ভোগ আরো বাড়তে থাকে। কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে বের হতে হয় মেগাসিটির কয়েক লাখ মানুষকে। কিন্তু ততক্ষণেও থামেনি বৃষ্টি। তবে যানবাহন বাড়তে থাকে রাস্তায়; সেই সঙ্গে যোগ হয়েছে যানজট। সব মিলিয়ে ভোগান্তিতে নাকাল নগরবাসী। কারণ, এ সময় কর্মমুখী মানুষের তুলনায় পরিবহন ছিল খুবই কম।
ঋতুরাজ বসন্তের আগমনে শীত কমতে শুরু করলেও, এ দুদিনের বৃষ্টিতে বেড়েছে শীত বস্ত্রের কদর। তাই শীতবস্ত্র আর ছাতা দুটিই এখন কর্মজীবী মানুষের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানেও বৃষ্টি হচ্ছে।
তবে দুপুর নাগাদ সূর্যের দেখা মিলতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস সূত্র।