শনিবার , ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ , ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ , ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬

হোম > Uncategorized > হঠাৎ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৭ কর্মকর্তাকে বদলি

হঠাৎ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৭ কর্মকর্তাকে বদলি

শেয়ার করুন

বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অ্যাডিশনাল এসপি) পদমর্যাদার ১৭ জন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাদের বদলি করা হয়।বদলির আদেশটি অবিলম্বে কার্যকরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর আগে সোমবার (১০ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশের ,

(ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও যুগ্ম পুলিশ কমিশনার পদের চার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়।তাদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মীর রেজাউল আলমকে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন), যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক দক্ষিণ) মফিজ উদ্দিন আহম্মেদকে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক), যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোসলেহ উদ্দিন আহমদকে যুগ্ম পুলিশ কমিশনার ,

(প্রটেকশন অ্যান্ড ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি) ও যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (প্রটেকশন অ্যান্ড ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি) মো. আব্দুর রাজ্জাককে যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক উত্তর) হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।আরো পড়ুন অন্য সংবাদ…….মধ্যপ্রাচ্যে ‘চিরশত্রু’ ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বন্দ্ব আর উত্তেজনা এখন চরমে। ঠিক এমন সময়ে ট্রাম্পের বন্ধু এবং ওয়াশিংটনের মিত্র হিসেবে পরিচিত জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে তেহরান যাচ্ছেন। গত ৪১ বছর কোনো জাপানি প্রধানমন্ত্রী ইরান সফর করেননি।

আগামী বুধবার (১২ জুন) শিনজো আবের দুই দিনের সফর শুরু হবে। তার ইরান সফর মধ্যপ্রাচ্যে নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, দীর্ঘ অর্ধ শতাব্দী পর জাপানের কোনো প্রধানমন্ত্রীর ইরান সফরের কারণে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে দেশটির নতুন অবস্থান তৈরি হবে।তবে আরও প্রশ্ন উঠেছে, উপসাগরীয় অঞ্চলে এমন সংকটময় মুহূর্তে আবের সফর থেকে কী পেতে পারে খনিজসমৃদ্ধ দেশটি বা তাদের জনগণের প্রত্যাশাই বা কী? তবে উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন, প্রায় অর্ধ শতাব্দী পর জাপানের কোনো প্রধানমন্ত্রী ইরান যাচ্ছেন—এই বিবেচনায় সফরটি গুরুত্ব বহন করছে।গত মাসেই জাপান সফর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সে সময় শিনজো আবের তেহরান সফর নিয়ে দুই নেতার মধ্যে আলোচনা হয়।তবে আবের এই সফর শুরু হওয়ার আগে জাপান সরকার ইঙ্গিত দিচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী আবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের চলমান বিরোধে মধ্যস্থতাকারী বা ওয়াশিংটনের পক্ষ হয়ে তেহরান যাচ্ছেন না। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করতেই আবের তেহরান সফর।