মসজিদের হুজুরদের যা বেতন তাতে রাতে যে মুসল্লিদের ঘরে চুরি করতে যায় না এটাই তো অস্টাশ্চার্য বিষয়

মসজিদের হুজুরদের যা বেতন তাতে রাতে যে মুসল্লিদের ঘরে চুরি করতে যায় না এটাই তো অস্টাশ্চার্য বিষয় মসজিদের হুজুরদের যা বেতন তাতে রাতে যে মুসল্লিদের ঘরে চুরি করতে যায় না এটাই তো অস্টাশ্চার্য বিষয়…! ৩য় শ্রেনীর বাচ্চারে প্রাইভেট পড়াবে ৫০০০

টাকা দিয়া মাসে ১৬দিন ১:৩০ ঘন্টা। আর হুজুরে মাসে ৫বেলা নামাজ পড়াইবে তারে দেবে চৌদ্দগুষ্ঠি মিলে মাত্র ৩৫০০ টাকা! মাসে ৫০০০ টাকার বিড়ি খাইয়া হুজুরের বেতন ৫০ টাকা তাও ৬ মাসের বকেয়া রাইখা মোড়ের চায়ের দোকানে লেকচার দেয় টুপিওয়ালারা

পয়সা ছাড়া কিচ্ছু বোঝে না…” শহরে কিছু মসজিদের ইমামদের বেতন সন্তোষজনক হলেও গ্রামের অনেক মসজিদের ইমামদের বেতন

খুবই কম। তাই দেশের সব মসজিদের ইমাম দের একটা নূন্যতম সরকারি ভাতা দেয়া উচিৎ। পাশাপাশি মুসল্লিরাও দিবে। হুজুররা যদি সচ্ছল জীবন যাপন করতে না পারে তাহলে এটা পুরো সমাজের জন্যই বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে।

ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহানকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ফেনীর পুলিশ সুপার (এসপি) এসএম জাহাঙ্গীর আলমকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আজ ১২ মে রবিবার তাকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে পুলিশের শীর্ষ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।এদিকে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) সোহেল রানা জানান, ফেনীর এসপিকে প্রত্যাহার করে সদর দপ্তরের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।এদিকে মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাতকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় গতকালই ফেনী থেকে দুজন পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে অন্যত্র সংযুক্ত করা হয়েছিল।এর একদিন বাদে নুসরাত জাহান হত্যার ঘটনা তদন্তে পুলিশ সদর দপ্তরের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী এসপির বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হল।এদিকে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করে এর আগে রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়।শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে অভিযুক্ত এসআই (নিরস্ত্র) মো. ইউসুফকে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয় এবং এসআই (নিরস্ত্র) মো. ইকবাল আহাম্মদকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় সংযুক্ত করা হয়েছে।এর আগে গত ৬ এপ্রিল নুসরাত জাহানকে মাদ্রাসার ছাদে ডেকে নিয়ে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় মাদ্রাসার একদল ছাত্রছাত্রী। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলার বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলে নিতে রাজি না হওয়ায় তারা নুসরাতের গায়ে আগুন দেন।এ ঘটনাকে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া এবং মামলা ভিন্ন খাতে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। জেলা পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম অভিযুক্ত ওসিকে রক্ষায় ঘটনা সম্পর্কে ভুল তথ্য পাঠিয়েছিলেন পুলিশ সদর দপ্তরে।