





আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বিমানের ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজটি।খারাপ আবহাওয়ার কারণে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে অবতরণের সময় বিমানবন্দরের রানওয়েতে ছিটকে পড়েছে বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইট। এতে অল্পের জন্য যাত্রীদের প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন আরোহীরা। তবে বিমানের পাইলট শামীমসহ আহত হয়েছেন ১৫ আরোহী।






মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে দুর্ঘটনার কবলে পড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আহত যাত্রীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট পাঠানো হয়েছে।বুধবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে বিশেষ একটি ফ্লাইট ড্যাশ-৮ কিউট-৪০০ ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে মিয়ানমারের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।বিশেষ এ ফ্লাইটে রয়েছে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ অফ ফ্লাইট সেফটি ক্যাপ্টেন সোয়েব চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি দল।






ফ্লাইটটি নিয়ে যান ক্যাপ্টেন আনিস।তবে মিয়ানমার থেকে আহত যাত্রীদের নিয়ে ফ্লাইটটি আবার রাতেই ঢাকায় ফিরবে কিনা তা জানা যায়নি।বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ঢাকা থেকে ইয়াংগুনগামী ড্যাশ ৮কিউ-৪০০ উড়োজাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়ে। ইয়াংগুন বিমানবন্দরে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়লেও বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইটটির যাত্রীরা অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন।






উড়োজাহাজটির পাইলট শামীম আহত হয়েছেন।বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মহিবুল হক বলেন, বিমানের বিজি ১৬০ এ মোট ৩৩ আরোহী ছিলেন। তাদের মধ্যে দুজন পাইলট ও দুজন কেবিন ক্রুও ছিলেন।বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, যাত্রীরা অক্ষত আছেন। তবে কয়েকজন যাত্রী হয়তো সামান্য ব্যথা পেয়েছেন।






পাইলট ও যাত্রীদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা থেকে চিকিৎসক পাঠানো হচ্ছে।ইয়াংগুনে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মঞ্জুরুল করিম চৌধুরী বলেন, আরোহীদের সবাই অল্প-বিস্তর আহত হয়েছে। তবে কারও আঘাতই মারাত্মক পর্যায় না। আহত ১৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।এ ঘটনার পর ইয়াংগুন বিমানবন্দরের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।





