বিনোদন ডেস্ক॥
জোহানেসবার্গে ভারত ও স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার সিরিজের প্রথম টেস্টের পাল্টাপাল্টি লড়ায়ে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে রীতিমত চালকের আসনে বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ২৮৪। ফলে প্রথম ইনিংসে ৩৬ রানে এগিয়ে থাকায় দিন শেষে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৩২০ রানের লিড পায় ধোনিবাহিনী। হাতে আছে তাদের ৮ উইকেট।
দুই ওপেনার শিখর ধাওয়ান ব্যক্তিগত ১৫ এবং মুরালি ভিজয় ৩৯ রানে ফিরে গেলে বিরাট কোহলিকে সঙ্গে নিয়ে দেয়াল তৈরী করেন ওয়ান ডাউনে ব্যাট হাতে নামা পুজারা। চওড়া হয়ে ওঠে দু’জনার ব্যাটই। এজুটির ১৯১ রানের পার্টনারশিপ দলকে নিয়ে যায় বড় সংগ্রহের দিকে। পুজারা তুলে নেন ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরি। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান বিরাট কোহলিও ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছেন পুজারার দেখানো পথে।
ব্যক্তিগত ১৩৫ রান নিয়ে পুজারা এবং ৭৭ রান নিয়ে কোহলি অপরাজিত থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেন। এর আগে প্রোটিয়াস পেসারদের বোলিং তোপে ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয় ২৮০ রানে। সেটাও সম্ভব হয়েছিল বর্তমান ব্যাটিং সেনসেশন বিরাট কোহলির অনবদ্য শতকের উপর ভর করেই।
প্রোটিয়াস বোলারদের পক্ষে ৪টি উইকেট শিকার করেন পেসার ভারনন ফিলান্ডার। ৩টি উইকেট নেন আরেক পেসার মরনি মরকেল। এছাড়া ডেল স্টেইন ও জ্যাক ক্যালিস নেন ১টি করে উইকেট।
জবাব দিতে নেমে ডি ভিলিয়ার্সদেরও স্বস্তিতে থাকতে দেননি ইশান্ত শর্মারা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হওয়ার আগেই প্রতিপক্ষের টপওর্ডারের ৬ ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে ফেরত পাঠায় ইন্ডিয়ান পেসাররা। ৬ উইকেট হারিয়ে ২১৩ রানে দ্বিতীয় দিন শেষ করে স্বাগতিকরা।
আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান ফিলান্ডার(৪৮) ও ফাফ ডু প্লেসিস(১৭) রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে। দ্বিতীয় দিনের স্কোরের সঙ্গে মাত্র ৩১ রান যোগ করে ২৪৪ রানে অলআউট হয় আফ্রিকা। ফলে ৩৬ রানের লিড পায় সফরকারী ভারত। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন ওপেনার গ্রায়েম স্মিথ। ফিলান্ডার করেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৯ রান।
ইন্ডিয়ান বোলারদের পক্ষে ৪টি করে উইকেট শিকার করেন দুই পেসার জহির খান ও ইশান্ত শর্মা। বাকি ২টি উইকেট নেন আরেক পেসার মোহাম্মদ সামি।
– ঝবব সড়ৎব ধঃ: যঃঃঢ়://ফযধশধঃরসবং২৪.পড়স/২০১৩/১২/২০/৯১০৭#ংঃযধংয.ুৎঔঝছনঢ়ধ.ফঢ়ঁভ
ঢাকা : জোহানেসবার্গে ভারত ও স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার সিরিজের প্রথম টেস্টের পাল্টাপাল্টি লড়ায়ে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে রীতিমত চালকের আসনে বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ২৮৪। ফলে প্রথম ইনিংসে ৩৬ রানে এগিয়ে থাকায় দিন শেষে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৩২০ রানের লিড পায় ধোনিবাহিনী। হাতে আছে তাদের ৮ উইকেট।
দুই ওপেনার শিখর ধাওয়ান ব্যক্তিগত ১৫ এবং মুরালি ভিজয় ৩৯ রানে ফিরে গেলে বিরাট কোহলিকে সঙ্গে নিয়ে দেয়াল তৈরী করেন ওয়ান ডাউনে ব্যাট হাতে নামা পুজারা। চওড়া হয়ে ওঠে দু’জনার ব্যাটই। এজুটির ১৯১ রানের পার্টনারশিপ দলকে নিয়ে যায় বড় সংগ্রহের দিকে। পুজারা তুলে নেন ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরি। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান বিরাট কোহলিও ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছেন পুজারার দেখানো পথে।
ব্যক্তিগত ১৩৫ রান নিয়ে পুজারা এবং ৭৭ রান নিয়ে কোহলি অপরাজিত থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেন। এর আগে প্রোটিয়াস পেসারদের বোলিং তোপে ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয় ২৮০ রানে। সেটাও সম্ভব হয়েছিল বর্তমান ব্যাটিং সেনসেশন বিরাট কোহলির অনবদ্য শতকের উপর ভর করেই।
প্রোটিয়াস বোলারদের পক্ষে ৪টি উইকেট শিকার করেন পেসার ভারনন ফিলান্ডার। ৩টি উইকেট নেন আরেক পেসার মরনি মরকেল। এছাড়া ডেল স্টেইন ও জ্যাক ক্যালিস নেন ১টি করে উইকেট।
জবাব দিতে নেমে ডি ভিলিয়ার্সদেরও স্বস্তিতে থাকতে দেননি ইশান্ত শর্মারা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হওয়ার আগেই প্রতিপক্ষের টপওর্ডারের ৬ ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে ফেরত পাঠায় ইন্ডিয়ান পেসাররা। ৬ উইকেট হারিয়ে ২১৩ রানে দ্বিতীয় দিন শেষ করে স্বাগতিকরা।
আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান ফিলান্ডার(৪৮) ও ফাফ ডু প্লেসিস(১৭) রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে। দ্বিতীয় দিনের স্কোরের সঙ্গে মাত্র ৩১ রান যোগ করে ২৪৪ রানে অলআউট হয় আফ্রিকা। ফলে ৩৬ রানের লিড পায় সফরকারী ভারত। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন ওপেনার গ্রায়েম স্মিথ। ফিলান্ডার করেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৯ রান।
ইন্ডিয়ান বোলারদের পক্ষে ৪টি করে উইকেট শিকার করেন দুই পেসার জহির খান ও ইশান্ত শর্মা। বাকি ২টি উইকেট নেন আরেক পেসার মোহাম্মদ সামি।