স্টাফ রিপোর্টার ॥ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ঈদের পর রাজপথে নামার আহ্বান জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া।
তিনি বলেন, ‘সরকার জানে অবাধ নিরপে নির্বাচন হলে মানুষ ঘৃণাভরে তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ-হাসিনার অধীনে নয়, নির্বাচন হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে।’
জালেম অত্যাচারী সরকারের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করা পেশাজীবীদের দায়িত্ব রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে মঙ্গলবার এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় বেগম জিয়া বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত আমরা মানি না।’ তবে নির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্তের কথা বলেন নি তিনি।
‘গণতন্ত্র অব্যাহত রাখার স্বর্থে, নির্দলীয় নিরপে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও জননেতা তারেক রহমান তথা জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বন্ধ, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহামুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে চিকিৎসক সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বিকল্প ধারার সভাপতি ও বিশিষ্ট চিকিৎসাবিদ এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, ‘সরকারের সময় শেষ হয়ে গেছে। যা ইচ্ছে তাই তারা করতে পারবে না। ঈদের পরে একত্রে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মতায় থেকে নির্বাচনে প্রচারণা চালাতে পারবেন। দেশব্যাপী ঘুরবেন এ ধরনের দলীয় সরকারের অধীনে এদেশের মাটিতে কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।’
ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাএমর সভাপতিত্বে পেশাজীবী সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা, বেগম সেলিমা রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোটে মাসুদ আহমেদ তালুকদার, শিা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, গণশিা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল রহমান, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, আব্দুস শহীদ, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এজেড মোহাম্মদ আলী, শিক কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি অধ্য সেলিম ভূঁইয়া, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম এম মাজেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক মোস্তাহিদুর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয় শিক নেত্রী তাহমিনা আক্তার টফি, এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ আলমগীর, এ্যাব নেতা আনোয়ারুন নবী বাবলা, জাফর হাসান তুহিন, প্রকৌশলী আ ন হ আক্তার হোসেন, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সভাপতি ডা. একেএম আজিজুল ইসলাম, বাউবির সহযোগী অধ্যাপক আনিসুর রহমান, গণস্বাস্থের পরিচালক ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার বাদল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঈদের পর রাজপথে নামার আহ্বান
স্টাফ রিপোর্টার ॥ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ঈদের পর রাজপথে নামার আহ্বান জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া।
তিনি বলেন, ‘সরকার জানে অবাধ নিরপে নির্বাচন হলে মানুষ ঘৃণাভরে তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ-হাসিনার অধীনে নয়, নির্বাচন হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে।’
জালেম অত্যাচারী সরকারের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করা পেশাজীবীদের দায়িত্ব রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে মঙ্গলবার এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় বেগম জিয়া বলেন, ‘মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত আমরা মানি না।’ তবে নির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্তের কথা বলেন নি তিনি।
‘গণতন্ত্র অব্যাহত রাখার স্বর্থে, নির্দলীয় নিরপে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও জননেতা তারেক রহমান তথা জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বন্ধ, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহামুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে চিকিৎসক সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বিকল্প ধারার সভাপতি ও বিশিষ্ট চিকিৎসাবিদ এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, ‘সরকারের সময় শেষ হয়ে গেছে। যা ইচ্ছে তাই তারা করতে পারবে না। ঈদের পরে একত্রে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মতায় থেকে নির্বাচনে প্রচারণা চালাতে পারবেন। দেশব্যাপী ঘুরবেন এ ধরনের দলীয় সরকারের অধীনে এদেশের মাটিতে কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।’
ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাএমর সভাপতিত্বে পেশাজীবী সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা, বেগম সেলিমা রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোটে মাসুদ আহমেদ তালুকদার, শিা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, গণশিা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল রহমান, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, আব্দুস শহীদ, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এজেড মোহাম্মদ আলী, শিক কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি অধ্য সেলিম ভূঁইয়া, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম এম মাজেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক মোস্তাহিদুর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয় শিক নেত্রী তাহমিনা আক্তার টফি, এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ আলমগীর, এ্যাব নেতা আনোয়ারুন নবী বাবলা, জাফর হাসান তুহিন, প্রকৌশলী আ ন হ আক্তার হোসেন, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সভাপতি ডা. একেএম আজিজুল ইসলাম, বাউবির সহযোগী অধ্যাপক আনিসুর রহমান, গণস্বাস্থের পরিচালক ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার বাদল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।