শনিবার , ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ , ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ , ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬

হোম > Uncategorized > বিয়ের আগে প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক রক্ত পরীক্ষা: স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী

বিয়ের আগে প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক রক্ত পরীক্ষা: স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী

শেয়ার করুন

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান জানিয়েছেন, থ্যালাসেমিয়া নির্মূলে বিয়ের আগে বাধ্যতামূলকভাবে রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে।গত বুধবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা

জানান। বাংলাদেশে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।বাংলাদেশের থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ডা. সৈয়দা মাসুমা রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ নুরুজ্জামান আহমেদ, বাংলাদেশ

মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ও সাবেক সচিব আক্তারী মমতাজ প্রমুখ।বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হচ্ছে। এ বছর দিবসটি প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘অনাগত সন্তানকে দিতে থ্যালাসেমিয়া থেকে সুরক্ষা, বিয়ের আগে করুন রক্তে ইলেক্ট্রোফরেসিস পরীক্ষা।’তিনি বলেন, বিয়ের পূর্বে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের

দেশগুলোয় থ্যালাসেমিয়া নির্মূল হয়েছে। আমাদের দেশেও বিয়ের পূর্বে বাধ্যতামূলকভাবে রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে বলেও জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী।

রোজা হলো অটোফেজি, যা ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করতে পারে। মুসলিম সম্প্রদায়ে যা রোজা নামে পরিচিত তা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘অটোফেজি’।রোজার উপর গবেষণা করে জাপানি গবেষক ওশিনরি ওসুমি ২০১৬ সালে ‘অটোফেজি’ নামক একটি শারীরিক প্রক্রিয়ার আবিষ্কার করেন এবং নোবেল পুরস্কার পান। অটোফেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ অটো ও ফাজেইন থেকে। বাংলায় যার অর্থ হচ্ছে আত্মভক্ষণ বা নিজেকে খেয়ে ফেলা।উপবাসের সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষগুলো নিষ্ক্রিয় থাকে না। সক্রিয় কোষগুলো সারা বছরে তৈরি হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এটাই ‘অটোফেজি’।অটোফেজি আবিষ্কারের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের বা ধর্ম মানে না কিন্তু স্বাস্থ্য সচেতন এমন অনেক মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময় ‘অটোফেজি’ করে শরীরকে সুস্থ রাখেন। অনেক ধরনের ক্যান্সারের জীবাণুও ‘অটোফেজি’তে মারা যায়!রোজা ছাড়াও ক্যান্সারের জীবাণু মারার ক্ষেত্রে বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চিফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন, গরম পানির গ্লাসে লেবুর টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাকে বাঁচাতে পারে। কেননা গরম লেবু ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলে।বিজ্ঞানের ভাষায় হট লেবু থেকে এন্টি ক্যান্সার ড্রাগ বের হয়। শুধু ক্যান্সার নয়, টিউমারের উপরও গরম লেবুর রসের একটি কার্যকরী প্রভাব আছে। তাছাড়া সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে গরম লেবুর রসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।