শনিবার , ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ , ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ , ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬

হোম > গ্যালারীর খবর > বারি’তে চাষোপযোগী উচ্চমূল্যের ফসল বাছাইকরণ শীর্ষক কর্মশালা

বারি’তে চাষোপযোগী উচ্চমূল্যের ফসল বাছাইকরণ শীর্ষক কর্মশালা

শেয়ার করুন

স্টাফ রিপোর্টার ॥
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এর বীজ প্রযুক্তি বিভাগের আয়োজনে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে চাষোপযোগী উচ্চমূল্যের ফসল বাছাইকরণের লক্ষ্যে “Identification, Prioritization and Selection of Proven Technologies” শীর্ষক পরামর্শ কর্মশালা বৃহস্পতিবার বারি সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রটোকল অফিসার মো. আল-আমিন কর্তৃক এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (ইফাদ) এর অর্থায়নে স্মলহোল্ডার এগ্রিকালচারাল কম্পিটিটিভনেস প্রজেক্ট (এসএসিপি) বারি কম্পোনেন্ট এর আওতায় এই পরামর্শ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার ৩০টি উপজেলায় চাষোপযোগী উচ্চমূল্যের ফসল নির্বাচনে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
বারি’র পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. বাবু লাল নাগের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক জেবুন নেছা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (ডাল গবেষণা কেন্দ্র) রইছ উদ্দিন চৌধুরী, পরিচালক (তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র) মোছা. দিলআফরোজা খানম, পরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) জনাব মো. হাবিবুর রহমান শেখ। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বীজ প্রযুক্তি বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্পটির কম্পোনেন্ট কো-অর্ডিনেটর ড. অপূর্ব কান্তি চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপন করেন উদ্ভিদ কৌলি স¤পদ কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্পটির ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর ড. এ কে এম কামরুজ্জামান। এছাড়াও কর্মশালায় ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ, ঊর্ধ্বতন বিজ্ঞানীবৃন্দ ও কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বারি ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক জেবুন নেছা বলেন, যেহেতু প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ অঞ্চলের ১১টি জেলার ৩০ উপজেলায় গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হবে বিধায় এর পরিধি ব্যাপক। আমাদের প্রযুক্তি চিহ্নিত করে দক্ষিণ অঞ্চলের জন্য যেগুলো চাষ উপযোগী তা নির্বাচন করতে পারলে প্রকল্পটি সফল হবে আমি আশা করি এ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের প্রান্তিক কৃষকেরা লাভবান হবেন এবং ঐ অঞ্চলের উচ্চ মূল্যের ফসলচাষ বৃদ্ধি পাবে।

কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা প্রকল্পটির উপর মুক্ত আলোচনা এবং দলগত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।