রবিবার , ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ , ৭ই আশ্বিন, ১৪৩১ , ১৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬

হোম > Uncategorized > নিজের টোটকার সামনে মরিনহো

নিজের টোটকার সামনে মরিনহো

শেয়ার করুন

স্পোর্টস ডেস্ক ॥ হোসে মরিনহোর সঙ্গে আন্দ্রে ভিলাস বোয়াসের যুগলবন্দির শুরুটা ২০০২-এর মওসুমে। পর্তুগিজ দল এফসি পোর্তোয় কোচ হোসে মরিনহোর সহকারীর দায়িত্বে যোগ দেন ভিলাস বোয়াস। কোচ মরিনহোর এফসি পোর্তো চ্যাম্পিয়ন্স লীগ শিরোপা জিতে ফুটবল বিশ্বে হইচই ফেলে ২০০৪-এর মওসুমে। নজর পড়ে কোচ মরিনহোর দিকে। মরিনহো পরে দায়িত্ব নেন ইতালি জায়ান্ট ইন্টার মিলানের। ২০১০-এর চ্যাম্পিয়ন্স লীগ শিরোপা জেতে ইন্টার মিলানও। পৃথক দুই কাব ইউরোপ সেরা এ ট্রফি এনে দেয়া মাত্র তৃতীয় কোচ মরিনহো। ভিলাস বোয়াস মরিনহোর সহকারী হয়ে দায়িত্ব কাটান দীর্ঘ ৮ বছর। ২০১০-এ ভিলাস বোয়াস পূর্ণ কোচের দায়িত্ব নেন এফসি পোর্তে দলে। আর প্রথম বছরই দেখান তার ক্যারিশমা। ঘরোয়া লীগ জয়ের পর পোর্তো সেবার জেতে ইউরোপা লীগ শিরোপা। আর অল্প বয়সে ইউরোপিয়ান কাপ জয়ে রেকর্ড গড়েন ২৯ বছরের ভিলাস বোয়াস। চেলসির ধনকুবের মালিক আব্রাহিমোভিচের চোখ যায় বোয়াসের দিকে। বড় খরচে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে উড়িয়ে নেন এ পর্তুগিজকে। আর ২০১১-১২-এর মওসুমে দায়িত্বের ৭ মাসের মাথায় বোয়াসকে বরখাস্ত করেন নাখোশ চেলসি মালিক। আর ভিলাস বোয়াসকে টেনে নেয় চেলসির নগর প্রতিদ্বন্দ্বী দল টটেনহ্যাম হটস্পার। মরিনহোর সহকারী হয়ে বোয়াসের বিশেষ কাজটা কি ছিল? প্রতিপ দলের খেলোয়াড়দের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যবেণ শেষে কোচ মরিনহোর কাছে তা সবিস্তারে জানাতেন ভিলাস বোয়াস।