ফারহান সুজন
ঢাকা: বর্তমানে আমাদের নায়িকা ও মডেল আপুরা…..হচ্ছে খোলা বাজারের আলু পটলের মতো ।কারণ পরিচালকরা তাদের কে যেভাবে বলে তারা সেই ভাবেই কাজ করে ।যদিও ব্রা পেন্টি পড়া লাগে ।তারা তাদের যৌন অঙ্গ দেখিয়ে আমাদের কাছ থেকে সম্মান অর্জন করে ।তাদের আয় রোজগারের একমাত্র সম্বল হল এই রসে ভরা যৌবনের দেহ টা ।এবং তারা তাইভাবে ।তানা হলে এতো ছোট ছোট কাপড় পড়ে অভিনয় করার দরকার হয় ।আর ছোট কাপড় পড়লেই যদি সম্মানের হয়,তাহলে এই টুকু পড়েন কেনো?
খোলেইতো অভিনয় করতে পারেন ।তাহলে দর্শক ও পাবেন বেশি তার সাথে ইনকামও ।আপুদের এসব কর্মকান্ড দেখলে বুঝা যায় তারা মানুষ নয় পাষ্টিক ।পালাষ্টিক গায়ে কাপড় না থাকলে যেমন লজ্জা লাগেনা ।ঠিক তেমনি ভাবে তাদের গায়েও কাপড় না থাকলে লজ্জা লাগেনা, যদিও শত কোটি মানুষ দেখে ।লজ্জা লাগবে কি করে….লজ্জাবতীর ঘরে জন্ম হওয়া লাগবেতো । এসম কুলাঙ্গারা একেক বার ঘোষণা দেয় যে তাদের নগ্ন হতে দ্বিধা নেয় ।তাহলে আমি জানতে চাই, কাপড় পড়ে রাখেন কেনো? এসব কুলাঙ্গাদেরকে একদিকে ও বনের পুশুদের কে ধৎবশদিকে রাখলে চিনা যাবেনা কোনটা মানুষ কোনটা পুশু ।লজ্জা বোধ তো আমাদের ও থাকা উচিৎ ।কারণ নায়ক নিয়িকারে জড়ায়ে ধরে চুমুদেয় আলিঙ্গন করে।
আর এসব দূশ্য আমরা আমাদের পরিবার নিয়ে দেখি ।পরিচালকরা এসমস্ত মেয়েদের কে খোলা বাজারের পণ্য হিসাবে ব্যবহার করে ।বর্তমানের ছবি গুলোতে আইটেম গান দিয়ে ভরে গেছে ।অর্থাত পরিচালকরা ভালো করেই বুঝেগেছে ,নারীদের খোলামেলা দেহ ছাড়া তাদের ব্যবসা সফল করতে পারবেনা ।কারণ নারীরা হল আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে সবচেয়ে সুন্দর ।অশ্লীলতায় ভরে গেছে বর্তমানের বিঘ্ঙাপন ।ব্যবসায় যদি সফলতা পেতে চাও, নারীদের কে কাজে লাগাও ।সমান অধিকারের কথা বলে রাস্তায় নামিয়ে ব্রা পেন্টি পড়িয়ে নাচাও ।তার দেহ দিয়ে ব্যবসা করে তাকেই বোকা বানাও ।আমাদের দেশের চলচিত্রের অশ্লীলতা মোটা মোটি ভাবে বন্ধ হলেও মডেলিং গানে শুরু হয়ে গেছে ।এসব গানে তারা যেভাবে বুক লাড়াই পাছা দুলাই তাতে বুঝা যায় তাদের দেহে ভূমিকম্প শুরু হয়ে গেছে । তারা এসব নোংরামি করে আমাদের যুবসমাজে লাল বাতি জালিয়ে দিয়েছে ।কথা ঠিক কি না বলেন?
পরিচালকরা তাদের ব্যবসা করে, নারীদের দেহ দেখিয়ে,ছবি দিয়ে নয় ।নারীরাও এসব কাজ করে টাকার জন্যই,সম্মানের জন্য নয় ।সম্মান যদি থাকতো তাহলে ঘরেই রাণী মতো সিংহাসনে বসে থাকতো……………..
