শনিবার , ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ , ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ , ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬

হোম > Uncategorized > দল পুনর্গঠন ও আন্দোলন একসঙ্গে করার সিদ্ধান্ত

দল পুনর্গঠন ও আন্দোলন একসঙ্গে করার সিদ্ধান্ত

শেয়ার করুন

বাংলাভূমি২৪ ডেস্ক ॥
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও চলমান আন্দোলন এবং দলের পুনর্গঠনসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে উপদেষ্টা কাউন্সিলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সোমবার রাত সোয়া ৯টায় গুলশানের কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়ে চলে প্রায় আড়াই ঘণ্টা। বৈঠকে আন্দোলনের প্রস্তুতির পাশাপাশি দল পুনর্গঠনের ওপর জোর দেন উপদেষ্টারা। খালেদা জিয়াও আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে থাকতে উপদেষ্টাদের আহ্বান জানান।
সার্বিক বিষয় নিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন খালেদা জিয়া। আজ রাতে ভাইস চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহাসচিবদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা রয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানায়, আন্দোলনের কৌশল এবং দলের পুনর্গঠন নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা। আন্দোলন এবং দল পুনর্গঠন একসঙ্গে চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে মত দেন বেশিরভাগ সদস্য। অঙ্গ সংগঠনগুলোর কমিটি পুনর্গঠন এবং সম্ভব হলে দ্রুত জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা ডাকার কথা বলেন অনেকে। জামায়াত ইস্যুতে জোটের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি হয়েছে কিনা সে বিষয়েও কেউ কেউ জানতে চান। আন্দোলনের বিষয়ে হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত না নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
উপদেষ্টাদের বক্তব্যের পর খালেদা জিয়া তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবেই আজ আপনাদের সঙ্গে বৈঠক করছি। ইতিমধ্যে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শিগগিরই অন্য অঙ্গ সংগঠনের কমিটি দেয়া হবে। দলকে সুসংগঠিত করার পরই চূড়ান্ত আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আপনারা যে যেখানে আছেন সেখান থেকে নিজ দায়িত্বে কাজ করবেন। কর্মসূচি ঘোষণা করা হলে আপনারাও নেতাকর্মীদের সঙ্গে থাকবেন। যদি প্রয়োজন হয় যে কোনো সময় আমার সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি আরও বলেন, জোটের মধ্যে কোনো অনৈক্য নেই। জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে বলে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। বাস্তবে এমন কোনো অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। শুধু জোট নয়, জোটের বাইরেও যেসব রাজনৈতিক দল রয়েছে তাদের নিয়ে বৃহৎ ঐক্য গড়ে তোলার কাজ করা হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রিয়াজ রহমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, মাহমুদুল হাসান, উকিল আবদুস সাত্তার, এজেডএম জাহিদ হোসেন, অধ্যাপক এমএ মান্নান, ফজলুর রহমান পটল, মুশফিকুর রহমান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, খন্দকার মাহবুব হোসেন, আহমেদ আযম খান, শামসুজ্জামান দুদু, অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম, এএসএম আবদুল হালিম, রুহুল আলম চৌধুরী, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, শওকত মাহমুদ, জহুরুল ইসলাম, এমএ কাইয়ুম, খন্দকার শহিদুল আলম, মুহাম্মদ হায়দার আলী, ক্যাপ্টেন (অব.) সুজাউদ্দিন, মীর মুহাম্মদ নাসিরউদ্দিন, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, জয়নাল আবেদীন, মঞ্জুর আলম প্রমুখ।
দল পুনর্গঠন ও আন্দোলন একসঙ্গে করার সিদ্ধান্ত
যুগান্তর রিপোর্ট, ১১ নভেম্বর: দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও চলমান আন্দোলন এবং দলের পুনর্গঠনসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে উপদেষ্টা কাউন্সিলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সোমবার রাত সোয়া ৯টায় গুলশানের কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়ে চলে প্রায় আড়াই ঘণ্টা। বৈঠকে আন্দোলনের প্রস্তুতির পাশাপাশি দল পুনর্গঠনের ওপর জোর দেন উপদেষ্টারা। খালেদা জিয়াও আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে থাকতে উপদেষ্টাদের আহ্বান জানান।
সার্বিক বিষয় নিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন খালেদা জিয়া। আজ রাতে ভাইস চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহাসচিবদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা রয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানায়, আন্দোলনের কৌশল এবং দলের পুনর্গঠন নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা। আন্দোলন এবং দল পুনর্গঠন একসঙ্গে চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে মত দেন বেশিরভাগ সদস্য। অঙ্গ সংগঠনগুলোর কমিটি পুনর্গঠন এবং সম্ভব হলে দ্রুত জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা ডাকার কথা বলেন অনেকে। জামায়াত ইস্যুতে জোটের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি হয়েছে কিনা সে বিষয়েও কেউ কেউ জানতে চান। আন্দোলনের বিষয়ে হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত না নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
উপদেষ্টাদের বক্তব্যের পর খালেদা জিয়া তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবেই আজ আপনাদের সঙ্গে বৈঠক করছি। ইতিমধ্যে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শিগগিরই অন্য অঙ্গ সংগঠনের কমিটি দেয়া হবে। দলকে সুসংগঠিত করার পরই চূড়ান্ত আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আপনারা যে যেখানে আছেন সেখান থেকে নিজ দায়িত্বে কাজ করবেন। কর্মসূচি ঘোষণা করা হলে আপনারাও নেতাকর্মীদের সঙ্গে থাকবেন। যদি প্রয়োজন হয় যে কোনো সময় আমার সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি আরও বলেন, জোটের মধ্যে কোনো অনৈক্য নেই। জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে বলে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। বাস্তবে এমন কোনো অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। শুধু জোট নয়, জোটের বাইরেও যেসব রাজনৈতিক দল রয়েছে তাদের নিয়ে বৃহৎ ঐক্য গড়ে তোলার কাজ করা হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রিয়াজ রহমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, মাহমুদুল হাসান, উকিল আবদুস সাত্তার, এজেডএম জাহিদ হোসেন, অধ্যাপক এমএ মান্নান, ফজলুর রহমান পটল, মুশফিকুর রহমান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, খন্দকার মাহবুব হোসেন, আহমেদ আযম খান, শামসুজ্জামান দুদু, অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম, এএসএম আবদুল হালিম, রুহুল আলম চৌধুরী, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, শওকত মাহমুদ, জহুরুল ইসলাম, এমএ কাইয়ুম, খন্দকার শহিদুল আলম, মুহাম্মদ হায়দার আলী, ক্যাপ্টেন (অব.) সুজাউদ্দিন, মীর মুহাম্মদ নাসিরউদ্দিন, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, জয়নাল আবেদীন, মঞ্জুর আলম প্রমুখ। যুগান্তর