রবিবার , ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ , ৭ই আশ্বিন, ১৪৩১ , ১৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬

হোম > Uncategorized > গাজীপুরে ২ সহোদর হত্যা আসামি ২১ জন, রায় ২১ জানুয়ারি

গাজীপুরে ২ সহোদর হত্যা আসামি ২১ জন, রায় ২১ জানুয়ারি

শেয়ার করুন

কালিয়াকৈর ব্যুরো ॥ গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানার চাঞ্চল্যকর দুই সহোদর মকবুল হোসেন দেওয়ান ও কলিম উদ্দিন ওরফে কলম দেওয়ান হত্যা মামলার রায় আগামী ২১ জানুয়ারি ঘোষণা করা হবে। এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ২১ জন।

সোমবার মামলাটির যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে ঢাকার ৪ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবিএম নিজামুল হক রায় ঘোষণার এ তারিখ ঠিক করেন।

ওই ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি এসএম রফিকুল ইসলাম জানান, ওইদিন আসামিদের উপস্থিতিতে ওই রায় ঘোষণা করবে ট্রাইব্যুনাল। তিনি জানান, আশা করছি অধিকাংশ আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হবে।

এদিন রায় ঘোষণার দিন ধার্য করলেও বিচারক আসামিদের জামিন বাতিল করে জেলহাজতে না পাঠানোয় হতাশা প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী নিহতদের ভাই শাখাওয়াত হোসেন।

মামলার আসামিরা হলেন, গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার গলাচিপা গ্রামের হাছেন আলীর ছেলে আব্দুর রহমান ওরফে রহম আলী, নুরুল ইসলাম নুরু, নজরুল ইসলাম সন্দু, আব্দুল আলী, মৃত সটু মিয়া ছেলে ফজলুল হক ওরফে ফজল মুন্সি, কিতার আলীর ছেলে নজর আলী ওরফে নজর, কুদরত আলীর ছেলে জাকির হোসেন, আবু বকর ওরফে আবুর ছেলে আজিজুল হক ওরফে আজিজুল, হযরত আলীর ছেলে চান আলী, বুজরত আলী, সুজন আলী, বাহাদুর আলী, আকবর আলী, শহীদুল ইসলাম, মৃত একিম আকিম আলীর ছেলে হাছেন আলী, কিছমত আলীর ছেলে আমজাদ আলী ওরফে আঞ্জু, হাছেন আলীর স্ত্রী রহিমা খাতুন, হযরত আলীর স্ত্রী সাহেরা খাতুন, মৃত একিম আলীর ছেলে হযরত আলী ওরফে হজা, রহমাত আলী শিকদার ও তার ছেলে আমিনুল ইসলাম বাদল।

উল্লেখিত আসামিদের মধ্যে সকলে জামিনে আছেন। জামিনে থাকা আসামিদের মধ্যে আব্দুল আলি জামিন পাওয়ার পর বিদেশে চলে গেছেন বলে জানান, মামলার বাদী নিহত মকবুল হোসেন ও কলিম উদ্দিন দেওয়ানের ভাই শাখাওয়াত হোসেন।

জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ২০০০ সালের ৬ ডিসেম্বর গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার গলাচিপা গ্রামে মৃত মাঠু দেওয়ানের দুই ছেলে মকবুল হোসেন দেওয়ান ও কলিম উদ্দিন ওরফে কলম দেওয়ানকে আসামিরা পিটিয়ে হত্যা করে করে।

মামলাটি তদন্তের পর কালিয়াকৈর থানার ওসি ইন্সপেক্টর তোফাজ্জল হোসেন প্রথমে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ২০০১ সালে ১৫ এপিল আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ২০০২ সালের ১০ অক্টোবর সিআইডি পুলিশের ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম আরও ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন।

ট্রাইব্যুনাল মামলাটির আসামিপক্ষ ও যুক্তিতর্ক শুনানির আগে চার্জশিটের ৪৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানার চাঞ্চল্যকর দুই সহোদর মকবুল হোসেন দেওয়ান ও কলিম উদ্দিন ওরফে কলম দেওয়ান হত্যা মামলার রায় আগামী ২১ জানুয়ারি ঘোষণা করা হবে। এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ২১ জন।

সোমবার মামলাটির যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে ঢাকার ৪ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবিএম নিজামুল হক রায় ঘোষণার এ তারিখ ঠিক করেন।

ওই ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি এসএম রফিকুল ইসলাম জানান, ওইদিন আসামিদের উপস্থিতিতে ওই রায় ঘোষণা করবে ট্রাইব্যুনাল। তিনি জানান, আশা করছি অধিকাংশ আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হবে।

এদিন রায় ঘোষণার দিন ধার্য করলেও বিচারক আসামিদের জামিন বাতিল করে জেলহাজতে না পাঠানোয় হতাশা প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী নিহতদের ভাই শাখাওয়াত হোসেন।

মামলার আসামিরা হলেন, গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার গলাচিপা গ্রামের হাছেন আলীর ছেলে আব্দুর রহমান ওরফে রহম আলী, নুরুল ইসলাম নুরু, নজরুল ইসলাম সন্দু, আব্দুল আলী, মৃত সটু মিয়া ছেলে ফজলুল হক ওরফে ফজল মুন্সি, কিতার আলীর ছেলে নজর আলী ওরফে নজর, কুদরত আলীর ছেলে জাকির হোসেন, আবু বকর ওরফে আবুর ছেলে আজিজুল হক ওরফে আজিজুল, হযরত আলীর ছেলে চান আলী, বুজরত আলী, সুজন আলী, বাহাদুর আলী, আকবর আলী, শহীদুল ইসলাম, মৃত একিম আকিম আলীর ছেলে হাছেন আলী, কিছমত আলীর ছেলে আমজাদ আলী ওরফে আঞ্জু, হাছেন আলীর স্ত্রী রহিমা খাতুন, হযরত আলীর স্ত্রী সাহেরা খাতুন, মৃত একিম আলীর ছেলে হযরত আলী ওরফে হজা, রহমাত আলী শিকদার ও তার ছেলে আমিনুল ইসলাম বাদল।

উল্লেখিত আসামিদের মধ্যে সকলে জামিনে আছেন। জামিনে থাকা আসামিদের মধ্যে আব্দুল আলি জামিন পাওয়ার পর বিদেশে চলে গেছেন বলে জানান, মামলার বাদী নিহত মকবুল হোসেন ও কলিম উদ্দিন দেওয়ানের ভাই শাখাওয়াত হোসেন।

জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ২০০০ সালের ৬ ডিসেম্বর গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার গলাচিপা গ্রামে মৃত মাঠু দেওয়ানের দুই ছেলে মকবুল হোসেন দেওয়ান ও কলিম উদ্দিন ওরফে কলম দেওয়ানকে আসামিরা পিটিয়ে হত্যা করে করে।

মামলাটি তদন্তের পর কালিয়াকৈর থানার ওসি ইন্সপেক্টর তোফাজ্জল হোসেন প্রথমে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ২০০১ সালে ১৫ এপিল আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ২০০২ সালের ১০ অক্টোবর সিআইডি পুলিশের ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম আরও ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন।

ট্রাইব্যুনাল মামলাটির আসামিপক্ষ ও যুক্তিতর্ক শুনানির আগে চার্জশিটের ৪৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।