বাংলাভূমি২৪ ডেস্ক ॥আগুনে পুড়ে হাসপাতালে গোটা পরিবার টহঃরঃষবফ ১৪০ঢাকা: রহিমা বেগম (৫০)। স্বামী মৃত হাসান আলী। দুই ছেলে দুই মেয়ে নিয়ে রহিমা থাকতেন কেরানিগঞ্জের পাড়গেণ্ডারিয়া এলাকায়। মশার কয়েল থেকে মশারিতে আগুন ধরে বুধবার ভোরের দিকে দগ্ধ হয়েছেন এই পরিবারের সবাই। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
দগ্ধরা হলেন, রহিমা বেগম। রহিমার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে। রহিমার ছেলে রকি (৩০) ও আকাশ (১২)। এদের পুড়েছে যথাক্রমে ৩০ ও ৩৫ শতাংশ। রহিমার দুই মেয়ে সুরমা (১৫) ও সালমা (২৫)। সুরমা ও সালমার শরীরের যথাক্রমে ২০ শতাংশ ও ১৭ শতাংশ পুড়ে গেছে।
এদের মধ্যে রহিমা, আকাশ এবং সুরমার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রহিমা বেগমের প্রতিবেশী নুরুজ্জামান জানান, রহিমার ধারণা গতরাতে মেঘ ডাকার কারণে তাদের ঘরে এ অগ্নিকাণ্ড।
নুরুজ্জামান বলেন, রাতে চিৎকার শুনে দরজা ভেঙে তাদের উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের ঢামেকের বার্ন ইউনিটে নিয়ে যাওয়া হয়।
দগ্ধদের গ্রামের বাড়ি বাজিতপুরের দিঘীরপাড়ে।
চিকিৎসকরা বলছেন, দগ্ধদের অধিকাংশের শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।